দিহান ও আনুশকা চাঞ্চল্যকর তথ্য
দিহান ও আনুশকা এর ঘটনা শিহরিত করেছিল রীতিমত। রাজধানীর কলাবাগানের বন্ধুর বাসায় গিয়ে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী আনুশকা নূর আমিনকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আদালতে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন তার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহান।৭ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দিনগত রাতে নিহত আনুশকার বাবা মো. আল-আমিন বাদী হয়ে এটি মামলা দায়ের করেন।
৭ জানুয়ারি দুপুরে দিহান ওই ছাত্রীকে মৃত অবস্থায় আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। তখন কিশোরীর প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। খবর পেয়ে দিহানের তিন বন্ধু হাসপাতালে গেলে পুলিশ তাদের হেফাজতে নেয়। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে কলাবাগান থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। মামলার একমাত্র আসামি করা হয় দিহানকে। যেখানে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ আনা হয়। মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানকে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ এর ২ ধারায় ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ আনা হয়।
৮ জানুয়ারি শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদ ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন।সেদিন দুপুর ১টায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় আসামি স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি দিতে রাজি হওয়ায় তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পরিদর্শক তদন্ত আ ফ ম আসাদুজ্জামান তার জবানবন্দি রেকর্ডের আবেদন করেন। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুপুর সোয়া ২টার দিকে তাকে একই বিচারকের আদালতে নেওয়া হয়। বিকেল ৪টার পর জবানবন্দি রেকর্ড শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনায় আনুশকার প্রেমিক ইফতেখার ফারদিন দিহানসহ চারজনকে আটক করেছে কলাবাগান থানা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুধু দিহানকে এই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।
আনুশকা দিহানের দুই মাসের সম্পরকঃ
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) সাজ্জাদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে জানা গেছে তাদের আরও দুইমাস আগে থেকে সম্পর্ক ছিল। তবে এ বিষয়ে এখনো তদন্ত চলছে। উপকমিশনার আরও বলেন, হাসপাতালের দেওয়া বয়সের উপর ভিত্তি করেই পুলিশ নিহতের বয়স প্রাথমিকভাবে নথিভুক্ত করা হয়েছে।দিহান ও আনুশকার মধ্যে দীর্ঘদিন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। এই বন্ধুত্বের বিষয়ে তাদের দুই পরিবারও জানতো। যদিও আনুশকার মা এই সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন।আরো জানা গেছে, ওই কিশোরীর সঙ্গে দিহানের পরিচয় হয় তার এক বান্ধবীর মাধ্যমে। যা একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্কে গড়ায়।দিহান ওই কিশোরীর চেয়ে দুই বছরের বড়। গত বছর ম্যাপল লিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল শেষ করে দিহান। এখন সে জিইডি’র প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
সেক্স টয় ব্যবহার করেছিল দিহানঃ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ সমকালকে বলেন, আনুশকার মরদেহের ময়নাতদন্তে তার যোনি ও পায়ুপথে আঘাত এবং রক্তক্ষরণের চিহ্ন দেখা গেছে। সে বিকৃত দৈহিক সম্পর্কের শিকার হয়েছে। এ ঘটনায় যে জড়িত সে অবশ্যই বিকৃত রুচির। গোপনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের আলামত পেয়েছেন চিকিৎসক। এই রক্তক্ষরণই তার মৃত্যুর কারণ বলে জানিয়েছেন তারা।
ডা. সোহেল মাহমুদ আরও বলেন, গোপনাঙ্গ ছাড়া মেয়েটির শরীরে আর কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। চেতনানাশক কোনো কিছু খাওয়ানো হয়েছিল কি-না সেজন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে একাধিক ব্যক্তি ছিল কিনা তা নিশ্চিত হতে ডিএনএ নমুনা এবং ভিসেরা সংগ্রহ করা হয়েছে।
নি আরও বলেন, পুলিশ সুরতহাল রিপোর্টে বয়স জানতে চেয়েছে। সে কারণে মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এপরে বিভাগে পাঠানো হয়েছিল। সেখানে এপরে করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। এপরে ছাড়াই ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। শরীরের গঠন ও দাঁত দেখে বয়স নির্ধারণ করা হবে।
গত ৯ জানুয়ারি শনিবার সকালে গোপালপুর কেন্দ্রীয় গোরস্থানে আনুশকার দাফন সম্পন্ন হয়। আনুশকা হত্যার বিচারের দাবিতে গ্রামবাসী প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেছে, হত্যার সঙ্গে যারাই জড়িত তাদের ফাঁসির দাবি জানান গ্রামবাসী।
অন্যান্য লিখাসমুহ যা আপনি জানেন না বা জানলে অবাক হবেনঃ
রূপচর্চার জন্য দারুণ কার্যকর লেবুর ফেসপ্যাক
একইসাথে রূপচর্চা রেসিপি ও রোগনিরাময়তে সেরা দুই সবজি কি আজই জেনে নিন
পালং শাক এর রূপচর্চার সাথে পুষ্টি গুনাবলি আজই জেনে নিন
চোখের পাপড়ি ঘন আকর্ষণীয় করা সহজ ঘরোয়া পদ্ধতি আসুন জেনে নেই
থানকুনি পাতায় রয়েছে সারাজীবন যৌবন ধরে রাখার বিশেষ ক্ষমতা
গ্রিন টি প্রস্তুত খাওয়ার উপযুক্ত সময় নিয়ম ও দৈনিক জীবনের সুবিধাদি
ফিট থাকতে গ্রিন টির সুবিধা অসুবিধা
স্বাস্থ্যকর মুলা শাক রেসিপি ও অন্যান্য গুনাগুন
মাছ দিয়ে লাল শাক রান্না Mach Dia Lal Shak Recipi
উদয় সিং Dance Dewane নাচ সবাইকে হতবাক করে অশ্রুসিক্ত হন মাধুরী দীক্ষিত সহ অন্যান্য বিচারক
This web site is really a walk-through for all of the info you wanted about this and didn’t know who to ask. Glimpse here, and you’ll definitely discover it.